ঈদুল আজহায় বড়দের পোশাক-আশাক কেনাকাটা একটু কমই হয়। কিন্তু শিশুদের নতুন পোশাক না পরলে তো ঈদের আনন্দ জমেই না। এই ঈদেও ফ্যাশন হাউসগুলো বাচ্চাদের জন্য নতুন পোশাক ঠিকই এনেছে বাজারে।
দুই বছর পর্যন্ত : যাত্রার ডিজাইনার উর্মিলা শুক্লা বললেন, এক দিনের নবজাতক থেকে ছয় মাস বয়সী শিশুদের পোশাকটা সুতি হওয়াই ভালো। দুই বছর বয়সী শিশুদের জন্য সুতির পোশাকই দেখা গেল বেশি৷ প্রিন্টের মধ্যে চেক ও ফুলেল নকশা রেয়ছে৷
ছয় বছর বয়সীদের জন্য
এই বয়সী শিশুদের জন্য সালোয়ার-কামিজ, ছোট ফ্রকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে উজ্জ্বল রং৷ গলার নকশায় থাকছে বৈচিত্র্য৷ কামিজ বা ফ্রকে থাকছে আলাদাভাবে বসানো গোল কলার৷ হাতার ক্ষেত্রে স্লিভলেস, ম্যাগি আর ক্যাপ স্টাইল এবারও জনপ্রিয়৷ টেক্সমার্টের ডিজাইনার ফয়সাল বলেন, ‘ভয়েল, সুতি, জর্জেট ও এন্ডি কাপড় বেশি ব্যবহার করা হয়েছে ছোটদের পোশাকে৷’ জানা গেল লং প্যান্টের বদলে এবার থ্রি–কোয়ার্টার প্যান্ট বেশি চলবে।
১০ বছর বয়সীদের জন্যসুতি, খাদি, সিল্ক কাপড়ে টাই-ডাই, ব্লক, হ্যান্ডস্টিচ, মেশিন এমব্রয়ডারি, চুমকি, গ্লাস ফিটিং ইত্যাদি কাজের সমন্বয় থাকছে এই বয়সীদের পোশাকে৷ রয়েছে টপ, স্কার্ট, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও ফতুয়া।
দরদামশিশুদের পোশাকের ধরন ও উপকরণের ওপর ভিত্তি করে দাম পড়বে ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। গেঞ্জি, টি-শার্ট, হাফহাতা শার্ট পাবেন ১৫০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। গ্যাবার্ডিন ও জিনসের প্যান্টগুলোর দাম ৩০০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং মেয়েদের ফ্রক, স্কার্ট ও টপের দাম ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকা। ছেলেদের পাঞ্জাবির দাম ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা। সালোয়ার-কামিজ ৮০০ থেকে ২২০০ টাকা। ফতুয়ার দাম পড়বে ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ফ্রক কিনতে খরচ করতে হবে ৫০০ থেকে ৪৫০০ টাকা পর্যন্ত।
দরদামশিশুদের পোশাকের ধরন ও উপকরণের ওপর ভিত্তি করে দাম পড়বে ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। গেঞ্জি, টি-শার্ট, হাফহাতা শার্ট পাবেন ১৫০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। গ্যাবার্ডিন ও জিনসের প্যান্টগুলোর দাম ৩০০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং মেয়েদের ফ্রক, স্কার্ট ও টপের দাম ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকা। ছেলেদের পাঞ্জাবির দাম ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা। সালোয়ার-কামিজ ৮০০ থেকে ২২০০ টাকা। ফতুয়ার দাম পড়বে ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত। ফ্রক কিনতে খরচ করতে হবে ৫০০ থেকে ৪৫০০ টাকা পর্যন্ত।
No comments:
Post a Comment